Hindu imperialist onslaughts trounced Islamic Caliphate
Hindus and their unrestrained imperialist conquests
Delhi Police arrests Sahil who stabbed Sakshi 20 times
Hinduism – the most scientific religion known thus far
“Sengol” reminds martial prowess of ancient Hindu India
Hindumisia’s Annual Report brings forth assorted vicious plots against Hindus
Recent Post
অনুশীলন সমিতি – বাঙ্গালীর ক্ষাত্রতেজের মূর্ত প্রতীক
পতনোন্মুখ রাষ্ট্রব্যবস্থা এক নয়া রাজনৈতিক সমীকরণ সৃষ্টি করে তৎকালীন সমাজের মধ্যে এবং সেই অনাকাঙ্খিত ধ্বংস সমাজের মধ্যে এক মহা আলোড়ন...শ্রীহট্টের গণভোট – ১৯৪৭: হিন্দু বাঙ্গালীর সর্বনাশের ইতিবৃত্ত
প্রচলিত বাংলা প্রবাদ আছে, “পড়লে কাদায় হাতি চামচিকিতেও মারে লাথি”। হাতিকে কাদায় পড়তে দেখলে কোন চামচিকি না আনন্দ পায়! তবে...How the Indian Economy can recover Post COVID-19 scenario
The economic impact of the 2020 corona virus pandemic in India has been largely disruptive and may cause extensive damage in the...বোধনের বাদ্যি (ছোটগল্প)
নয়নতারা বসে আছে। অনেকক্ষণ ধরে। কী করা উচিৎ ছিল তার? অবশ্য কদিন ধরেই ভাবনাটা আসছে। ঠিক কী করা উচিৎ এই...“প্রিয় বন্ধু প্রিয়নাথ”
” প্লেগটাকে কোনমতে ঘরে ঢুকতে দিয়ো না- তোমার সভায় বেগার কাজের উমেদার আনাগোনা করে – সেই সঙ্গে ইনিও যেন গিয়ে...An Introduction To Petrophysics
Petrophysics is a branch of Physics applied to Petroleum Exploration. To make the things be understood let me give an...বৃষ্টিমালা গাঁথা
“আজি তোমায় আবার চাই শুনাবারে” – ফুলরেণু মাখা বৃষ্টিবিন্দু কদম্বমেঘ আষাঢ়সিন্ধু নগরী ভাসায়ে,নবীন আশায়, নামিয়া প্লাবনাকারে, টানা দিন দু, ঢাকি...শ্রবণে হেমন্ত
হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের শতবর্ষপালন প্রায় কিছুই হয়ে উঠল না এবার মারীমাহাত্ম্যে। তবু,সেই কিংবদন্তী শিল্পীর স্মরণে এই বিভাগে আমরা রাখলাম এক বিরল...বঙ্গ-বিপ্লব এবং আমাদের বিনয় সরকার
It is not the occasion for lazily sitting tight on past achievements or for senselessly gloating and getting dizzy over...সবুজ সন্ধান
এক পশলা জমা জলেই ছোট্ট খোকার নৌকাভাসানোর নাছোড় প্রয়াস.. চারপাশ কংক্রিটে না মুড়ে, দিন না ওদের একটু ঘাসফুল,মেঠো ফড়িং,বুনোপাখি, ছোট্ট...Top Post
এক নজরে
‘ইংরেজি টিংরেজি কিছু’ –
এ প্রসঙ্গে কথা আগেও বলেছি এবং আজও বলছি। ব্যাপারটা হলো যে, এরকম আগেও দেখেছি এবং এখনো দেখে যাচ্ছি (ইন ফ্যাক্ট ২০০২ সাল থেকে, অর্থাৎ আমার লেকচারশিপ যে বছর শুরু সে বছর থেকেই দেখছি যে, কারুর উচ্চারণ ঠিক করে দিলে সাধারণত দু ধরনের রেসপন্স পাওয়া যায়। প্রথম ধরণের রেসপন্সটা হল সেই ধরণের রেসপন্স যে ধরনের রেস
প্রবাদ প্রবচন
‘একটি ধানের শীষের উপরে’ – ২
Saffron – color of women protest in Kerala
কাব্যে উপেক্ষিতা – অন্নপূর্ণা দেবী
SUN DAY
মারাঠা ইতিহাসের রক্তাক্ত ক্রান্তিকালে – ২
সম্পাদকীয়
নিঃসন্দেহে, গণতন্ত্র এক সুমধুর শব্দ। প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক ব্যক্তির নির্দিষ্ট অধিকার রহিয়াছে, নিজস্ব মনোভাব ব্যক্ত করার, অপরের সাথে কথা বলার ও প্রয়োজনে প্রতিবাদ করার। তাহার উপরে কোন বাধা নাই। এ সকল মধুর ও মহান বাক্য ভারতের সংবিধানে খোদিত রহিয়াছে সুগম্ভীর মর্যাদা সহকারে। যদিও তাহা আদৌ পালন করা সম্ভব কি না স্বাধীন ভারতবর্ষে স্বাধীন চিত্তে তাহা এক বৃহৎ প্রশ্নচিহ্নর সম্মুখীন আজ; এবং প্রশ্নচিহ্নের কলেবর বৃদ্ধি পাইতেছে ক্রমশ। ‘৪৭ এ ইংরেজ (ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ নহে) ভারত হইতে নির্বাপিত হইলে তাহার চিরন্তন প্রজা ভারতবাসীর জন্য একটি উপহার দিয়া যান – Westminster Style of Democracy যা বর্তমানে সর্বজনশ্রেদ্ধেয় সংসদীয় গণতন্ত্র রূপে আখ্যাত হইয়াছে। তখন হইতেই ভারতের সমাজের প্রায় প্রত্যেক স্তরে গণতন্ত্রের নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষা মাত্রাতিরিক্ত প্রকারে সংগঠিত হইয়াছে, ইহা সত্য। কিন্তু তাহা আজ ২০২৩ খৃষ্টাব্দে পৌঁছিয়া প্রত্যেক ভারতীয়ের চিত্তে কতখানি প্রভাব বিস্তার করিয়াছে সে প্রশ্নও উঠিয়া আসে। প্রশ্ন কেন? উত্তর একটিই – গণতান্ত্রিক চিন্তাধারা, আইন-বিচার-ব্যবস্থার উপর যখন এক বিশেষ সম্প্রদায়ের আস্থা ক্রমশ কমিতেছে এবং তাহার বিরুদ্ধে রাষ্ট্র ব্যবস্থার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করাতে অযোগ্যতা বা অসামর্থতা ক্রমশ স্পষ্ট হইতেছে তখন অবশ্যই প্রশ্ন করা যায় এই আইনের সমাহার কি শুধুমাত্র সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু জাতির সম্মুখে এক সাড়হীন সত্তার মতন যাহার উপস্থিতি হয়তো আছে কিন্তু প্রয়োগের স্থবিরতা এক তমসা সৃষ্টি করিয়াছে। …..
শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গ নহে, ভারতের প্রায় প্রতি রাজ্যেই সাম্প্রদায়িকতার এক অশনি সংকেত বৃদ্ধি পাইতেছে ক্রমশ। পশ্চিমবঙ্গে রাম নবমীর মিছিলে যে আক্রমণ হইল, মহারাষ্ট্রের নাসিকের ত্র্যম্বকেশ্বরে জ্যোতির্লিঙ্গে চাদর চড়াইবার উন্মাদনা হতে দিল্লিতে এক বালিকাকে অকল্পনীয় নিষ্ঠুরতায় হত্যা করা এবং অন্যত্রও – সকলই এক ষড়যন্ত্রের নীল নকশার অন্তর্গত। সমস্যা হইল, হিন্দুর ক্ষীণদৃষ্টি, ঐতিহাসিক তথা বহির্বিশ্বের রাজনৈতিক তথা সামাজিক ঘূর্ণবায়ু সম্বন্ধে অমার্জনীয় অযোগ্যতা এই ষড়যন্ত্রকে দেখিতে অক্ষম। ভিন্ন ভাষা-ভাষী, ভিন্ন প্রদেশের হিন্দু এই সুবৃহৎ চক্রান্তকে নিজের মতো করিয়া দেখিতে চাহে এবং তাহাতেই বিপদের বৃদ্ধি হইতেছে ক্রমশ। হিন্দু কি এই সম্পর্কে সচেতন – তাহার ধর্মের ভিত্তি, উপাসনার মন্ত্র ও উপকরণ, দেব-দেবী এক ও অভিব্যাজ্য? তাহা যখন সম্ভব নহে তখন হিন্দুদ্বেষী ষড়যন্ত্রের তারতম্য হইবে কি প্রকারে?
গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কি এই ক্রমবর্দ্ধমান বিদ্বেষের বিরুদ্ধে লড়িতে সক্ষম? বিশেষত যখন মেধার পরিবর্তে শুধুমাত্র সংখ্যাই গণতন্ত্রের নিয়ন্তা? কিন্তু এই ব্যবস্থা ‘৪৭র জুলাই মাসের শ্রীহট্টের গণভোটে ছিল না নচেৎ ওই স্থান আজ ভারতের অন্তর্ভুক্ত হইয়া এক অন্য ইতিহাস সৃষ্টি করিতো। বর্তমানে, ভারতের ৬টি রাজ্যে, ৩টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে হিন্দু সংখ্যালঘু। সংবাদসূত্রে প্রকাশ, ওই সকল অঞ্চলের হিন্দুরা এই মূহুর্ত পর্যন্ত সংখ্যালঘুর তকমা বা ন্যূনতম কোন স্বীকৃত সাহায্য পান নাই। অমিত রক্তক্ষয়, অপূরণীয় ক্ষতি-সহ দেশভাগের মধ্য দিয়া ভারত স্বাধীন হইলেও স্বাধীন ভারতের শ্রদ্ধেয় সংবিধান নির্মাতারা এমন কোন সাংবিধানিক রক্ষাকবচের প্রণয়নের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন নাই যাহার দ্বারা জনসংখ্যাগত পরিবর্তন রোধ তথা সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুর স্বার্থরক্ষা সম্ভব। যাহারই উপকারে আসুক ভারতের সংস্থাপিত গণতন্ত্র, হিন্দু যে তাহার স্বাদ পায় নাই তাহা বলা যায় অক্লেশে। এবং এটিও যে বিপর্যয়ের হিমশৈলের চূড়ামাত্র তাহাও বলি দৃঢ়তার সহিত। ….সম্ভবত, অবতারবাদে সদা আচ্ছন্ন হিন্দু ভারতবর্ষের গণতন্ত্রকে নব অবতার বা হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা সাব্যস্ত করিয়াছেন যাঁহার নেতৃত্বে তাঁহাদের সুমহান নিরাপত্তা ও ভবিষ্যৎ অক্ষয় থাকিবে।………….ধর্মপ্রাণ হিন্দু (যত দ্রুত সম্ভব) তাহার অনন্ত নিদ্রা ভঙ্গ করিয়া হিসাব নিকাশে প্রবৃত্ত হন, এই কামনা করি।
বন্দেমাতরম।।